বাড়ি

শ্রী চিন্ময় সেন্টারেরপক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগত জানাই ! 

meditation_class.png

বাংলা ও বাঙালির মানবিক মায়া,মমতা,শ্রদ্ধা,ভালবাসা ও সাংস্কৃতিক চেতনার এক মূর্ত প্রতীক শ্রী চিন্ময়। শ্রী চিন্ময় বাংলাদেশের  চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী উপজেলার শাকপুরা গ্রামে ১৯৩১ সালে জন্ম গ্রহন করেন। 

...শ্রী চিন্ময় জীবনীর বিস্তারিত

এই চট্টগ্রামের সন্তান বার বছর বয়সে বাবা মাকে হারিয়ে প্রথমে দক্ষিন ভারতের পন্ডিচেরির শ্রী অরবিন্দের আশ্রমে ও পরে  নিউইয়র্কে আধ্যাত্মিক সাধনায় জীবন অতিবাহিত করেন।

...শ্রী চিন্ময়ের আধ্যাত্মিক সাধনার বিস্তারিত

  শ্রী চিন্ময়ের জীবন ছিল সীমাহীন সৃজনশীলতার এক মূর্ত প্রতীক। সংগীত, কাব্য, চিত্রকলা, সাহিত্য এবং ক্রীড়ার মত জ্ঞ্যান ও কর্মের বিস্তৃত সব ক্ষেত্রে তিনি বিপুল সৃষ্টির সাক্ষর রেখে গেছেন। প্রতিটি ক্ষেত্রে তাঁর রয়েছে সুদূর প্রসারী ও বিস্ময়কার সব কীর্তি।  

...শ্রী চিন্ময়ের শরীরচর্চায় আধ্যাত্মিকতার বিস্তারিত

বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী শ্রী চিন্ময় মানুষের অসীম সৃজনী শক্তিতে বিশ্বাস করতেন। সৃজনশীলতার তিনি নিজেই এক অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। ঝর্ণাকলা নামে খ্যাত তাঁর চিত্রশিল্পে রয়েছে বহু বর্ণিল ও নানা চিন্তার সমাহার।   

হাজার হাজার ছবি এঁকেছেন। ঝর্ণাকলা নামে খ্যাত তাঁর চিত্রশিল্পে রয়েছে বহু বর্ণিল ও নানা চিন্তার সমাহার।

...ঝর্ণাকলার আরো ছবি   

"ব্যাকুল বাসনা/Aspiration"

 

ঝঞ্ঝা বিক্ষুব্ধ সমকালীন জীবনের গতিশীলতার ভেতরে থেকেই ভারসাম্যপূর্ণ জীবন পরিচলনায় তিনি প্রেরণা দেন।সমকালীন জীবনের গতিশীলতার ভেতরে থেকেই ভারসাম্যপূর্ণ জীবন পরিচলনায় তিনি প্রেরণা দেন। তাঁর নিজের ভাষায়:  

“আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর এবং উজ্জ্বলতম পৌঁছানো; এবং উচ্চ থেকে উচ্চতর এবং সর্বোচ্চ পৌঁছানো। এমনকি সর্বোচ্চ পর্যায়েও আমাদের কোন বিরতি নেই কারণ আমাদের প্রত্যেকের ভেতরেই রয়েছেন স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা যিনি প্রতি মুহুর্তেই তাঁর নিজস্ব বাস্তবতাকে বিকশিত করছেন।"

 

শ্রী চিন্ময় ছিয়াত্তর বছর বয়সে থাইল্যান্ডে তিনি পর পর সাতটি হাতি উত্তোলন করে সবাইকে বিস্মিত করেছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত ম্যারাথন টিম বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দৌড় ও বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। ‘ওয়ার্ল্ড হারমনি রান’ প্রতিবছর বিশ্বের শতাধিক দেশের মানুষকে মিলিত করে। তাঁর প্রতিষ্ঠিত বিশ্বের দীর্ঘতম তিন হাজার একশত মাইল দৌড় প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগিরা প্রতিদিন আশি থেকে একশত মাইল দৌড়ায়-টানা ৫১ দিন, ভোর ছয়টা থেকে রাত বারটা পর্যন্ত।  

শ্রী চিন্ময় বিভিন্ন বিশ্ব ব্যক্তিত্বের সাথে ছিলেন ঘনিষ্ঠঃ 

Video
The Jewels of Happiness/জুয়েলস অফ হ্যাপিনেস , বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রদূত ও পরবর্তীতে জাতিসংঘের উপ-সচিব আনোয়ারুল কে চৌধুরী, পিয়ানোর যন্ত্রশিল্পী ফিলিপ গ্লাস ও অন্যান্যরা।

শ্রী চিন্ময় কলকাতার মাদার তেরেসার মিশনারিতে বা মস্কোতে মিখাইল গর্বাচেভের শিশুদের ব্লাড কেন্সার চিকিৎসা কেন্দ্রে, এঙ্গোলার ক্ষুধার্ত শিশুদের ও বাংলাদেশের বন্যাপীড়িত মানুষদের তিনি সাধ্যমত সাহায্য পাঠিয়েছেন।    প্রত্যেক মানুষের মধ্যে যে সুপ্ত প্রতিভা, তাকে জাগ্রত করে সমস্ত মানবতার কল্যানে তা নিয়োজিত করাই ছিল তাঁর সাধনা। তাই তিনি বিশ্বের অগণিত মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছেন। নয়টি অলিম্পিক সোনা বিজয়ী কার্ল লুইস তাঁর দ্বারা অনুপ্রাণিত। মোহাম্মদ আলী ক্লে বিশ্ব শিরোপা জয়ের পরদিন নিউ ইয়র্ক টাইমসে আলী ও শ্রী চিন্ময়ের ছবি একত্রে প্রকাশিত হয়ে ছিল।

 শ্রী চিন্ময়ের আদর্শে অনুপ্রাণিত ছাত্র/ছাত্রীরা  বিশ্বব্যাপী বিনামূল্যে মেডিটেশন শিক্ষা দিয়ে থাকে।

 

চিন্ময় সেন্টারের বিনামূল্যে মেডিটেশন শিক্ষা বিষয়ক বিস্তারিত জানতে নিচের ছবিতে ক্লিক করুনঃ

 চট্টগ্রাম

 

 

 

 ঢাকা